কাকে?
একই প্রশ্নে ক্লান্ত আমি
তবে শ্রান্ত নই উত্তরে
বারবার শোনার তীব্র পিপাসায়
কর্ণপটহ দিবানিশি অস্থির ।
তাকে চাই-
হিমালয় কিংবা আল্পসে
আইফেল নয়তো পিরামিডে
প্রকৃতির শিখরে তার নাম লিখতে চাই
নভোমন্ডলের পাঁচ স্তরে তাকে চাই
সপ্তর্ষির সাতবিন্দুতে তাকে চাই
তাকে চাই
কাল পুরুষের পৌরষত্বে , ধ্রুবের ধ্রুবতায়
মাইকেলের সনেটে , শেক্সপীয়রের নাটকে
তিল হতে তাল পর্যন্ত তাকে চাই
ডি.ন.এ’র দ্বি সূত্রে তাকে চাই
তাকে অক্সিজেন করে,আমি হাইড্রোজেন হয়ে
তৈরি করবো জীবন সুধা পানি
সে হোক আমার হৃদপিন্ডের মহাধমণী
মস্তিষ্কের অপটিক স্নায়ু, নিউরনের আবরণ
জ্বরে প্যারাসিটামল,ব্যাথায় অ্যাসপিরিন
সে হোক হৃদয়ের পেসমেকার
তার জাগরণে ঘটুক আমার জাগরণ
তাকে শনির বলয়ের মতো বন্দি করতে চাই
নিয়ে যেতে চাই মানচিত্রের বাইরে
নো ম্যানস ল্যান্ডে দাঁড় করিয়ে
চীনের প্রাচীরে যত পাথর আছে ততবার চিত্কার করে
শোনাতে চাই ধ্বনি, প্রতিধ্বনি
ভালবাসি
তাকে ত্রিভুজের তিন কোনে রেখে
অন্তঃকেন্দ্র হতে চাই
সে বিন্দু হোক
আমি বৃত্ত হয়ে চারদিকে ঘুরি
ঘুরে ঘুরে কখনো নিস্তেজ হয়ে
তার সাথে মিশতে চাই
সে পৃথিবী হোক
আমি অভিকর্ষজ টানে তাতে আশ্রয় নিতে চাই
তাকে ডেবিটেও চাই ক্রেডিটেও চাই
কৃষ্ণবিবরের মতো তাকে লুকিয়ে রাখতে চাই
বিগ ব্যাঙের ন্যায় বিস্ফোরণ ঘটিয়ে
তাকে নিয়ে ক্রমশ সম্প্রসারিত হতে চাই তারপর আরও.....
তাকে চাই
সভ্য মানুষের অসভ্য যুদ্ধের প্রতিবাদে
শতকোটি গোলাবারুদের অস্ফুট হাহাকারে
সকল ভন্ডামি আর নষ্টামির লুপ্তপ্রায় বিবেককে
তাকে দ্বারা সিক্ত করতে চাই
তাকে চাই
বিজয় পতাকার আনন্দ মিছিলে,ভালোবাসার কিপ্টে দিলে
গরমকালের স্বস্তিতে,নাগরিক খিস্তিতে
বন্ডের খিপ্রতায়,হোম্সের তীক্ষ্ণতায়
তার ক্রন্দনে আমি বৃষ্টি হয়ে ঝরতে চাই
যতক্ষন না সে পানি শূণ্যতার মাঝে পড়ো
বিছ্মিল্লা খাঁনের সানাইয়ের সুরে সুরে
জাকিরের তবলার তালে তালে
কাসপারভের গুটির চালে চালে
তাকে চাই
মুঠোফোনের রিংগারে,মাদারবোর্ডের সূক্ষ্ণ চিপে
সিগারেটের নিকোটিনে,চা-কফির ক্যাফেইনে
যেখানে যতভাবে,সম্ভব,অসম্ভবের মাঝে
জ্ঞানে,অজ্ঞানে,ধ্বনি,গণিতে
তাকে চাই
জীবনানন্দের প্রতি সৃষ্টির অন্তে
এক হাজার এক রাত্রির গল্পে
সুমনের গানের শেষ পর্যন্তে
শেষ হয়ে যেখানে শেষ হয়না
সেই শেষের পরেও চাই
তাকে ভালোবাসতে চাই
তাকে ভালোবাসাতে চাই
সে না চাইলেও-
তার না চাওয়ার মাঝে তাকে চাই
সকল পাওয়া না পাওয়ার পরেও তাকে চাই
কি,কিভাবে- কাকে ?
প্রশ্নে ক্লান্ত হলেও ক্ষান্ত নই।
খৃষ্টাব্দ’২০০৫।
একই প্রশ্নে ক্লান্ত আমি
তবে শ্রান্ত নই উত্তরে
বারবার শোনার তীব্র পিপাসায়
কর্ণপটহ দিবানিশি অস্থির ।
তাকে চাই-
হিমালয় কিংবা আল্পসে
আইফেল নয়তো পিরামিডে
প্রকৃতির শিখরে তার নাম লিখতে চাই
নভোমন্ডলের পাঁচ স্তরে তাকে চাই
সপ্তর্ষির সাতবিন্দুতে তাকে চাই
তাকে চাই
কাল পুরুষের পৌরষত্বে , ধ্রুবের ধ্রুবতায়
মাইকেলের সনেটে , শেক্সপীয়রের নাটকে
তিল হতে তাল পর্যন্ত তাকে চাই
ডি.ন.এ’র দ্বি সূত্রে তাকে চাই
তাকে অক্সিজেন করে,আমি হাইড্রোজেন হয়ে
তৈরি করবো জীবন সুধা পানি
সে হোক আমার হৃদপিন্ডের মহাধমণী
মস্তিষ্কের অপটিক স্নায়ু, নিউরনের আবরণ
জ্বরে প্যারাসিটামল,ব্যাথায় অ্যাসপিরিন
সে হোক হৃদয়ের পেসমেকার
তার জাগরণে ঘটুক আমার জাগরণ
তাকে শনির বলয়ের মতো বন্দি করতে চাই
নিয়ে যেতে চাই মানচিত্রের বাইরে
নো ম্যানস ল্যান্ডে দাঁড় করিয়ে
চীনের প্রাচীরে যত পাথর আছে ততবার চিত্কার করে
শোনাতে চাই ধ্বনি, প্রতিধ্বনি
ভালবাসি
তাকে ত্রিভুজের তিন কোনে রেখে
অন্তঃকেন্দ্র হতে চাই
সে বিন্দু হোক
আমি বৃত্ত হয়ে চারদিকে ঘুরি
ঘুরে ঘুরে কখনো নিস্তেজ হয়ে
তার সাথে মিশতে চাই
সে পৃথিবী হোক
আমি অভিকর্ষজ টানে তাতে আশ্রয় নিতে চাই
তাকে ডেবিটেও চাই ক্রেডিটেও চাই
কৃষ্ণবিবরের মতো তাকে লুকিয়ে রাখতে চাই
বিগ ব্যাঙের ন্যায় বিস্ফোরণ ঘটিয়ে
তাকে নিয়ে ক্রমশ সম্প্রসারিত হতে চাই তারপর আরও.....
তাকে চাই
সভ্য মানুষের অসভ্য যুদ্ধের প্রতিবাদে
শতকোটি গোলাবারুদের অস্ফুট হাহাকারে
সকল ভন্ডামি আর নষ্টামির লুপ্তপ্রায় বিবেককে
তাকে দ্বারা সিক্ত করতে চাই
তাকে চাই
বিজয় পতাকার আনন্দ মিছিলে,ভালোবাসার কিপ্টে দিলে
গরমকালের স্বস্তিতে,নাগরিক খিস্তিতে
বন্ডের খিপ্রতায়,হোম্সের তীক্ষ্ণতায়
তার ক্রন্দনে আমি বৃষ্টি হয়ে ঝরতে চাই
যতক্ষন না সে পানি শূণ্যতার মাঝে পড়ো
বিছ্মিল্লা খাঁনের সানাইয়ের সুরে সুরে
জাকিরের তবলার তালে তালে
কাসপারভের গুটির চালে চালে
তাকে চাই
মুঠোফোনের রিংগারে,মাদারবোর্ডের সূক্ষ্ণ চিপে
সিগারেটের নিকোটিনে,চা-কফির ক্যাফেইনে
যেখানে যতভাবে,সম্ভব,অসম্ভবের মাঝে
জ্ঞানে,অজ্ঞানে,ধ্বনি,গণিতে
তাকে চাই
জীবনানন্দের প্রতি সৃষ্টির অন্তে
এক হাজার এক রাত্রির গল্পে
সুমনের গানের শেষ পর্যন্তে
শেষ হয়ে যেখানে শেষ হয়না
সেই শেষের পরেও চাই
তাকে ভালোবাসতে চাই
তাকে ভালোবাসাতে চাই
সে না চাইলেও-
তার না চাওয়ার মাঝে তাকে চাই
সকল পাওয়া না পাওয়ার পরেও তাকে চাই
কি,কিভাবে- কাকে ?
প্রশ্নে ক্লান্ত হলেও ক্ষান্ত নই।
খৃষ্টাব্দ’২০০৫।
1 comment:
sundor.
tobe, shurute 'ta-ke', majhkhaane abar 'tomaake', shesher dike abar 'ta-ke' na holei to bhalo chhilo mone hoy.
Post a Comment