Where the life is tottering
Dark night of the new moon is in evening
As like a bewildered mariner
See a light of slight desire
There I lost my desire dreams.
Pin drop silence can’t
Break the emotion of falling love
Show me the landing path of your heart
May be I was wrong.
_সজীব'০৫
Sunday, December 23, 2007
Saturday, December 22, 2007
তুলনা
শাহ্রুখ খানের অধুনা সিক্স প্যাক
আমার শুরুতেই ছিলো পলিপ্যাক
ইথিলিনের সাথে ইথিনিলের পলিমার
অনুভুতিগুলোর ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র সমাহার
হালকা,পাতলা,সহজে বহনক্ষম-চাইলেই
ভাঁজ করে পকেটে রেখে দিতে পার- আর না চাইলে
তোমার বিছানায় তোশকের নিচটা তো থাকলোই
উর্বরতা নষ্টের ভয়?
না হয় সহজে পঁচেনা-তাই বলে
আইন করে নিষিদ্ধ করোনা
তাই যদি কর-তবে
পৃথিবীর সব ভালবাসা হোক নিষিদ্ধ ভালবাসা।।
আমার শুরুতেই ছিলো পলিপ্যাক
ইথিলিনের সাথে ইথিনিলের পলিমার
অনুভুতিগুলোর ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র সমাহার
হালকা,পাতলা,সহজে বহনক্ষম-চাইলেই
ভাঁজ করে পকেটে রেখে দিতে পার- আর না চাইলে
তোমার বিছানায় তোশকের নিচটা তো থাকলোই
উর্বরতা নষ্টের ভয়?
না হয় সহজে পঁচেনা-তাই বলে
আইন করে নিষিদ্ধ করোনা
তাই যদি কর-তবে
পৃথিবীর সব ভালবাসা হোক নিষিদ্ধ ভালবাসা।।
প্রতিক্রিয়া
নারীর জন্য পুরুষ! প্রয়োজনহীন-
অর্থহীন,দরকার কি?
বিজ্ঞানের যুক্তিতে তোমার করা চুক্তিতে
তুমি গড়ো নারী রাজ্য-
যার জন্য শুভকামনা ।
পুরুষই হবে নারীর পাশে-চিরায়ত বলে?
বাহুল্য বাহুল্য বাহুল্য,শুধু শুধু-সেকেলে;
অহেতুক, মানে আছে কোন?
তুমি বলো, তুমিই বোঝাও
তুমি জানো, তুমি জানাও
তাই তুমিই কর, আমরা দেখি
তবুও যদি একটু শোন-
তোমার নারী রাজ্যের বাইরে
একটা দারোয়ান রাখবে কি? -পুরুষ!
২_ডিসেম্বর'০৭
Sunday, December 16, 2007
আমন্ত্রন
সম্প্রতি
অতি সম্প্রতি
সাম্প্রতিক কালে
সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতির সমসাময়িকতায়
সহসাই শংখের নাদে শামুকের বিস্ফোরণ
চূর্ণিত খোলশ ক্যালসিয়াম আহরণ
সংকটে তবুও দৃঢ় হয়না কংকাল
বালিতে বালি গড়ে উঠে চোরাবালি
দাঁড়াবো না - বসবোও না
চল সব শুয়ে থাকি।।
ডিসেম্বর'০৭
অতি সম্প্রতি
সাম্প্রতিক কালে
সাম্প্রদায়িক সম্প্রীতির সমসাময়িকতায়
সহসাই শংখের নাদে শামুকের বিস্ফোরণ
চূর্ণিত খোলশ ক্যালসিয়াম আহরণ
সংকটে তবুও দৃঢ় হয়না কংকাল
বালিতে বালি গড়ে উঠে চোরাবালি
দাঁড়াবো না - বসবোও না
চল সব শুয়ে থাকি।।
ডিসেম্বর'০৭
Tuesday, December 11, 2007
নাটকে সমকাল : ‘আমিনা সুন্দরী’(Contemporaneity in Theatre: AMINA SUNDARI)
সময়ই নির্ধারণ করে ‘শিল্পের জন্য শিল্প’ নাকি পূর্ণিমার চাঁদ হবে ঝলসানো রুটি। এই সত্যের ছায়া মাড়িয়ে, পকেটের টাকা বিকিয়ে যখন মঞ্চনাটক প্রযোজিত হয় তখন প্রশ্নটা প্রাসঙ্গিক হয় : কেন এই নাটক, এই সময়ে?
সময় এখানে অস্থির। লুটিপুটিখাইযাই পীড়নে গণতন্ত্র, অসা¤প্র্রদায়িকতা, সাম্যবাদ, উন্নয়ন শব্দগুলো মেরুকরণ পদ্ধতিতে বা
এই নাটকের অন্যতম প্রাপ্তি বোধ করি আমাদের লোকজ সাহিত্যের শক্তিমাত্রা উদঘাটন। দিনমজুর, সাম্পানওয়ালা, নিরক্ষর গায়েনের এই পালা চর্চিত হয়েছে সাধারণের মুখে মুখে, দীর্ঘদিন। এই পালা লালিত হয়েছে লোকজ উৎসবের গীতল সন্ধ্যায়। এবং এ তো প্রমাণিত যে এই জনপদ, তার মানুষজন নারীর প্রতি সমবেদনাশীল থেকে তাদের কষ্টের কথা স্বীকার করেছে, কেঁদেছে,

আমিনাকে
ভালবেসেছে, নারী নির্যাতন ঘৃণা করেছে এবং এই সব করেছে সবরকম সাম্প্রদায়িক সংকীর্ণতার ঊর্দ্ধে, ফতোয়াবাজদের বিরুদ্ধে থেকে। আমরা উপলদ্ধি করি ধর্মীয় গোড়ামি কখনোই ভর করেনি এই মাটির শেকড়ে।
সমসাময়িকতার প্রশ্নে নাটকটির সবচে’ বড় ব্যাখ্যা হতে পারে, নাটকের ক্ষেত্রে উত্তরাধুনিক চেতনার উন্মোচন ও

শঙ্খগ্রীব ..... - ছবি> নূর আলম
৬-১২-০৭
Monday, December 10, 2007
রূপান্তর (METAMORPHOSIS)
১.১
স্থানঃ- জাবির হল রুম
সময়ঃ- রাত
চরিত্রঃ- একটা লোক
অফ ভয়েসে কবিতা আবৃতি চলতে থাকবে
মিড শটে চেয়ারে আসীন একজন লোকের কোমড়ের নিচের অংশ দেখা যাবে, আস্তে আস্তে ক্যামেরা সামনে মুভ করেবে , ক্লোজ শটে লোকটার পায়ের পাতা দুলছে দেখা যাবে
কাট্
সময়ঃ- রাত
চরিত্রঃ- একটা লোক
অফ ভয়েসে কবিতা আবৃতি চলতে থাকবে
মিড শটে চেয়ারে আসীন একজন লোকের কোমড়ের নিচের অংশ দেখা যাবে, আস্তে আস্তে ক্যামেরা সামনে মুভ করেবে , ক্লোজ শটে লোকটার পায়ের পাতা দুলছে দেখা যাবে
কাট্
১.২
স্থানঃ- জাবির হল রুম
সময়ঃ- রাত
চরিত্রঃ- একটা লোক
টেবিলের উপর ক্যামেরা থাকবে। ক্লোজশটে বই, মিড ক্লোজশটে লোকটাকে তার জামা খুলে হাঙ্গারে রাখতে দেখা যাবে।
কবিতা চলছে।
কাট্
সময়ঃ- রাত
চরিত্রঃ- একটা লোক
টেবিলের উপর ক্যামেরা থাকবে। ক্লোজশটে বই, মিড ক্লোজশটে লোকটাকে তার জামা খুলে হাঙ্গারে রাখতে দেখা যাবে।
কবিতা চলছে।
কাট্
১.৩
ব্ল্যাক স্ক্রীনে কয়েক সেকেন্ড ঝালাই কাজের শব্দ শোনা যাবে সাথে সমুদ্রের গর্জ়ন
কাট্
২.১
কাট্
২.১
স্থানঃ- সমুদ্র সৈকত
সময়ঃ- সকাল
চরিত্রঃ- একটা লোক
ঝালাইয়ের শব্দ কয়েক সেকেন্ড চলবে
ক্লোজ শটে একটা শামুককে খোলশ ছাড়তে দেখা যাবে । সূর্য উঠবে ।
লং শটে লোকটাকে অর্ধভাজ অবস্থা থেকে সোজা হতে দেখা যাবে পেছন থেকে । খালি গা।
পড়নে পাটের দড়ি দিয়ে বানানো একটা পোশাক অনেকটা আদিম মানুষের মতো
কাট্
৩.১
সময়ঃ- সকাল
চরিত্রঃ- একটা লোক
ঝালাইয়ের শব্দ কয়েক সেকেন্ড চলবে
ক্লোজ শটে একটা শামুককে খোলশ ছাড়তে দেখা যাবে । সূর্য উঠবে ।
লং শটে লোকটাকে অর্ধভাজ অবস্থা থেকে সোজা হতে দেখা যাবে পেছন থেকে । খালি গা।
পড়নে পাটের দড়ি দিয়ে বানানো একটা পোশাক অনেকটা আদিম মানুষের মতো
কাট্
৩.১
স্থানঃ- ফার্মগেট ওভারব্রীজ
সময়ঃ- দুপুর
চরিত্রঃ- একটা লোক
লোকটাকে ভীড়ের মাঝখানে ব্রীজে উঠতে দেখা যাবে। একটা স্থানে বসবে। সমুদ্রের শব্দ থাকবে।
কাট্
৪.১
সময়ঃ- দুপুর
চরিত্রঃ- একটা লোক
লোকটাকে ভীড়ের মাঝখানে ব্রীজে উঠতে দেখা যাবে। একটা স্থানে বসবে। সমুদ্রের শব্দ থাকবে।
কাট্
৪.১
স্থানঃ- পাহাড়
সময়ঃ- সকাল
চরিত্রঃ- একটা লোক
লং শটে লোকটাকে পাহাড়ে উঠতে দেখা যাবে, ক্ষীপ্রতার সাথে। নূপুরের শব্দ শোনা যাবে।
কাট্
৫.১
সময়ঃ- সকাল
চরিত্রঃ- একটা লোক
লং শটে লোকটাকে পাহাড়ে উঠতে দেখা যাবে, ক্ষীপ্রতার সাথে। নূপুরের শব্দ শোনা যাবে।
কাট্
৫.১
স্থানঃ- বালুর টিবি(বালুঘাট,ডেমরা)
সময়ঃ- দিনে
চরিত্রঃ- একটা লোক
লোকটাকে কোমড়ে কিছু বেলুন বেঁধে একটা বালুর টিবিতে উঠতে দেখা যাবে। বৃষ্টির শব্দ থাকবে।
কাট্
*.*
সময়ঃ- দিনে
চরিত্রঃ- একটা লোক
লোকটাকে কোমড়ে কিছু বেলুন বেঁধে একটা বালুর টিবিতে উঠতে দেখা যাবে। বৃষ্টির শব্দ থাকবে।
কাট্
*.*
স্থানঃ- স্টুডিও(ইন্ডোর)
সময়ঃ-
চরিত্রঃ- একটা লোক
সময়ঃ-
চরিত্রঃ- একটা লোক
খালি স্টুডিও, মাঝখানে একটি ড্রাম সেট।কাছে গেলে দেখা যাবে ওগুলো শাড়ির আচঁলে ঢাকা।লোকটিকে ড্রাম বাজাতে দেখা যাবে।ড্রামে একটি স্টিকের আঘাত,আচঁল সরবে, ক্লোজ শটে।জলতরঙ্গের শব্দ। দ্বিতীয় ড্রামের উপর থেকে আচঁল সরলে আবারো স্টিকের আঘাত।
বোম্বিং এর শব্দ।
২.২
স্থানঃ- সমুদ্র সৈকত
সময়ঃ- দিন
চরিত্রঃ- একটা লোক
বালুদ্বারা লোকটা আবৃত থাকবে শুধু মুখটা বাদে,শরীরের উপর তেলাপোকা।চোখে সানগ্লাস থাকবে, টপ শট। মানুষের কোলাহলের শব্দ শোনা যাবে।
কাট্
সময়ঃ- দিন
চরিত্রঃ- একটা লোক
বালুদ্বারা লোকটা আবৃত থাকবে শুধু মুখটা বাদে,শরীরের উপর তেলাপোকা।চোখে সানগ্লাস থাকবে, টপ শট। মানুষের কোলাহলের শব্দ শোনা যাবে।
কাট্
৩.২
স্থানঃ- ফার্মগেট ওভারব্রীজ
সময়ঃ- দুপুর
চরিত্রঃ- একটা লোক
লোকটা বসে আছে । দু’একজন পথচারী তার দিকে পয়সা ছুঁড়ে যাচ্ছে । সে রাগান্বিত, তবুও পয়সা গিলছে । সমুদ্রের শব্দ পাওয়া যাবে।
কাট্
সময়ঃ- দুপুর
চরিত্রঃ- একটা লোক
লোকটা বসে আছে । দু’একজন পথচারী তার দিকে পয়সা ছুঁড়ে যাচ্ছে । সে রাগান্বিত, তবুও পয়সা গিলছে । সমুদ্রের শব্দ পাওয়া যাবে।
কাট্
৪.২
স্থানঃ- পাহাড় চূড়া
সময়ঃ- সকাল
চরিত্রঃ- একটা লোক
লোকটা পাহাড়ের চূড়ায় দাড়ঁবে,ধীরে ধীরে ক্যামারার সামনে এগুবে।
লোকটার পেছন দেখা যাবে,সে প্রসাব করছে – শূণ্যে। নূপুরের শব্দ ছাপিয়ে প্রসাবের আওয়াজ পাওয়া যাবে।
কাট্
সময়ঃ- সকাল
চরিত্রঃ- একটা লোক
লোকটা পাহাড়ের চূড়ায় দাড়ঁবে,ধীরে ধীরে ক্যামারার সামনে এগুবে।
লোকটার পেছন দেখা যাবে,সে প্রসাব করছে – শূণ্যে। নূপুরের শব্দ ছাপিয়ে প্রসাবের আওয়াজ পাওয়া যাবে।
কাট্
৫.২
স্থানঃ- বালুর টিবি(বালুঘাট,ডেমরা)
সময়ঃ- দিনে
চরিত্রঃ- একটা লোক
লোকটা বালুর টিবির উপর উঠে আকাশে উড়তে চেষ্টা করবে,বৃষ্টির শব্দ জোরে,সাথে ঝরো বাতাস।
কাট্
সময়ঃ- দিনে
চরিত্রঃ- একটা লোক
লোকটা বালুর টিবির উপর উঠে আকাশে উড়তে চেষ্টা করবে,বৃষ্টির শব্দ জোরে,সাথে ঝরো বাতাস।
কাট্
৩.৩
স্থানঃ ফার্মগেট ওভারব্রীজ
সময়ঃ- রাত
চরিত্রঃ- একটা লোক
লোকটাকে ব্রীজের অন্যপ্রান্ত দিয়ে নামতে দেখা যাবে। সমুদ্রের শব্দ থাকবে,তীব্র ।
কাট্
২.৩
সময়ঃ- রাত
চরিত্রঃ- একটা লোক
লোকটাকে ব্রীজের অন্যপ্রান্ত দিয়ে নামতে দেখা যাবে। সমুদ্রের শব্দ থাকবে,তীব্র ।
কাট্
২.৩
স্থানঃ- সমুদ্র সৈকত
সময়ঃ- সকাল
চরিত্রঃ- একটা লোক
লোকটাকে একটা শাড়ির আচঁলের পেছনে ছুটতে দেখা যাবে যা কিনা ধীরে ধীরে সাগরের দিকে গমণশীল, ট্রলি শটে। একটা সময় (লো মিড ক্লোজ শটে) লোকটার কাপড় খুলে পড়বে , তবুও সে আচঁলের পিছনে যেতে থাকে, পানিতে লোকটির ফেলে আসা কাপড় , লোকটি এবং শাড়ির আচঁল একই সমান্তরালে থাকবে আচঁলের প্রান্তে গিয়ে এক আজলা পানি মুখের কাছে ধরবে। তীব্র কোলাহলের শব্দ শোনা যাবে।
কাট
সময়ঃ- সকাল
চরিত্রঃ- একটা লোক
লোকটাকে একটা শাড়ির আচঁলের পেছনে ছুটতে দেখা যাবে যা কিনা ধীরে ধীরে সাগরের দিকে গমণশীল, ট্রলি শটে। একটা সময় (লো মিড ক্লোজ শটে) লোকটার কাপড় খুলে পড়বে , তবুও সে আচঁলের পিছনে যেতে থাকে, পানিতে লোকটির ফেলে আসা কাপড় , লোকটি এবং শাড়ির আচঁল একই সমান্তরালে থাকবে আচঁলের প্রান্তে গিয়ে এক আজলা পানি মুখের কাছে ধরবে। তীব্র কোলাহলের শব্দ শোনা যাবে।
কাট
৬.১
স্থানঃ- কোন বাঈজী ঘর
সময়ঃ- রাত
চরিত্রঃ- একটা লোক
লোকটার মুখে মদের গ্লাস। ওভার দ্যা শোল্ডার শটে কোন বাঈজীর(লোকটির) পায়ে নূপুর দেখা যাবে। তীব্র গাড়িঘোড়ার , হুইসেলের শব্দ শোনা যাবে।
কাট্
**২
সময়ঃ- রাত
চরিত্রঃ- একটা লোক
লোকটার মুখে মদের গ্লাস। ওভার দ্যা শোল্ডার শটে কোন বাঈজীর(লোকটির) পায়ে নূপুর দেখা যাবে। তীব্র গাড়িঘোড়ার , হুইসেলের শব্দ শোনা যাবে।
কাট্
**২
স্থানঃ- স্টুডিও(ইন্ডোর)
তীব্র লাইট ইফেক্টের মধ্যে লোকটি পাগলের মত ড্রাম বাঝাবে।প্রথমে জলতরং পরে তা ছাপিয়ে গোলাবারুদ,গুলির শব্দ পাওয়া যাবে।
৭.১
স্থানঃ- ঢাকার রাস্তা
সময়ঃ- রাত
চরিত্রঃ- একটা লোক
লোকটাকে ধীরে ধীরে কোন এক ডাস্টবিনে ঢুকতে দেখা যাবে। বাঁশীর শব্দ,সমুদ্রের শব্দ,বৃষ্টির শব্দ,মনুষ্য কোলাহল,নূপুরের শব্দ একটার পর একটা আসবে।
কাট্
সময়ঃ- রাত
চরিত্রঃ- একটা লোক
লোকটাকে ধীরে ধীরে কোন এক ডাস্টবিনে ঢুকতে দেখা যাবে। বাঁশীর শব্দ,সমুদ্রের শব্দ,বৃষ্টির শব্দ,মনুষ্য কোলাহল,নূপুরের শব্দ একটার পর একটা আসবে।
কাট্
৫.৩
স্থানঃ- বালুর টিবি(বালুঘাট,ডেমরা)
সময়ঃ- দিনে
চরিত্রঃ- একটা লোক
লোকটার পায়ের ফাঁক দিয়ে কতগুলো বেলুন লোকটির পোশাক সহ উড়ে যাবে-লো অ্যাঙ্গেল শটে। বৃষ্টি ক্রমান্বয়ে ব্জ্রপাত, ঝড়ের শব্দ পাওয়া যাবে ।
কাট্
৭.২
সময়ঃ- দিনে
চরিত্রঃ- একটা লোক
লোকটার পায়ের ফাঁক দিয়ে কতগুলো বেলুন লোকটির পোশাক সহ উড়ে যাবে-লো অ্যাঙ্গেল শটে। বৃষ্টি ক্রমান্বয়ে ব্জ্রপাত, ঝড়ের শব্দ পাওয়া যাবে ।
কাট্
৭.২
স্থানঃ- ঢাকার রাস্তা
সময়ঃ- রাত
চরিত্রঃ- একটা লোক, দু’জন নগর পরিস্কারক
দু’জন লোক ডাস্টবিনের ময়লা ভ্যানে বা গাড়িতে তুলছে ,এক পর্যায় তারা লোকটিকে ডাস্টবিন থেকে উঠিয়ে ভ্যানে বা গাড়িতে ছুঁড়ে দিবে… । বাঁশীর শব্দ,সমুদ্রের শব্দ,বৃষ্টির
শব্দ,মনুষ্য কোলাহল,নূপুরের শব্দ সব ওভারলেপিং করবে।
কাট্
সময়ঃ- রাত
চরিত্রঃ- একটা লোক, দু’জন নগর পরিস্কারক
দু’জন লোক ডাস্টবিনের ময়লা ভ্যানে বা গাড়িতে তুলছে ,এক পর্যায় তারা লোকটিকে ডাস্টবিন থেকে উঠিয়ে ভ্যানে বা গাড়িতে ছুঁড়ে দিবে… । বাঁশীর শব্দ,সমুদ্রের শব্দ,বৃষ্টির
শব্দ,মনুষ্য কোলাহল,নূপুরের শব্দ সব ওভারলেপিং করবে।
কাট্
১.৪
স্থানঃ- জাবির হল রুম
সময়ঃ- রাত
চরিত্রঃ- একটা লোক
সময়ঃ- রাত
চরিত্রঃ- একটা লোক
টেবিলের উপর ক্যামেরা।একই ফ্রেমে, ক্লোজশটে বই, মিড ক্লোজ শটে লোকটিকে হ্যাঙ্গার হতে জামা নিতে দেখা যাবে
কাট্
টেবিলের উপর , বোতল থেকে পানি খাবে। মৃদু ঝালাইয়ের শব্দ থাকবে।
কাট্
একটি সিগারেট ধরাবে।
কাট্
কবিতার বইটা ঘাড় ঘুরিয়ে একনজর দেখবে।
ধীরে ধীরে ঝালাইয়ের শব্দ বাড়বে।
কাট্
সিগারেট মুখে নিয়ে সে ঘর থেকে বের হবে(ধীরে ধীরে সকাল হতে থাকবে)।
কাট্
লোকটাকে হলের লনে প্রথমে ধীরে পরে দ্রুত হেঁটে বের হতে দেখা যাবে
ক্যামেরা তাকে ফলো করবে। ঝালাইয়ের শব্দ বাড়তে থাকবে।
কাট্
প্রথমে কোন সিঁড়িতে তার জামাটা দেখা যাবে। ঝালাইয়ের শব্দ আরও বাড়বে।
কাট্
পরে অন্য সিঁড়িতে জলন্ত সিগারেটের টুকরো পাওয়া যাবে। শব্দ আরও বাড়বে।
কাট্
শেষ সিঁড়িটাতে তার প্যান্টটা দেখা যাবে। শব্দ তীব্র হবে।
কাট্
কুয়াশা ঘেরা ভোরে লোকটিকে শুধু আন্ডারওয়্যার পরিহিত অবস্থায় রাস্তায় দেখা যাবে, যেখানে সে ভ্রুক্ষেপ হীন শুধু সামনের দিকে এগুচ্ছে- ক্যামেরা এক জায়গায় স্টিল । অফ ভয়েসে কবিতা র প্রথম লাইন গুলো আসবে, ধীরে ধীরে সেটা ছাপিয়ে বাঁশীর শব্দ,সমুদ্রের শব্দ,বৃষ্টির
শব্দ,মনুষ্য কোলাহল,নূপুরের শব্দ সব ওভারলেপিং করবে-তীব্র।
কাট্
(প্রথম খসড়া)
<সমাপ্ত>
মূল ভাবনা ও চিত্রনাট্য > শঙ্খগ্রীব
পরিচালনা> তারেক কাওছার
কাট্
টেবিলের উপর , বোতল থেকে পানি খাবে। মৃদু ঝালাইয়ের শব্দ থাকবে।
কাট্
একটি সিগারেট ধরাবে।
কাট্
কবিতার বইটা ঘাড় ঘুরিয়ে একনজর দেখবে।
ধীরে ধীরে ঝালাইয়ের শব্দ বাড়বে।
কাট্
সিগারেট মুখে নিয়ে সে ঘর থেকে বের হবে(ধীরে ধীরে সকাল হতে থাকবে)।
কাট্
লোকটাকে হলের লনে প্রথমে ধীরে পরে দ্রুত হেঁটে বের হতে দেখা যাবে
ক্যামেরা তাকে ফলো করবে। ঝালাইয়ের শব্দ বাড়তে থাকবে।
কাট্
প্রথমে কোন সিঁড়িতে তার জামাটা দেখা যাবে। ঝালাইয়ের শব্দ আরও বাড়বে।
কাট্
পরে অন্য সিঁড়িতে জলন্ত সিগারেটের টুকরো পাওয়া যাবে। শব্দ আরও বাড়বে।
কাট্
শেষ সিঁড়িটাতে তার প্যান্টটা দেখা যাবে। শব্দ তীব্র হবে।
কাট্
কুয়াশা ঘেরা ভোরে লোকটিকে শুধু আন্ডারওয়্যার পরিহিত অবস্থায় রাস্তায় দেখা যাবে, যেখানে সে ভ্রুক্ষেপ হীন শুধু সামনের দিকে এগুচ্ছে- ক্যামেরা এক জায়গায় স্টিল । অফ ভয়েসে কবিতা র প্রথম লাইন গুলো আসবে, ধীরে ধীরে সেটা ছাপিয়ে বাঁশীর শব্দ,সমুদ্রের শব্দ,বৃষ্টির
শব্দ,মনুষ্য কোলাহল,নূপুরের শব্দ সব ওভারলেপিং করবে-তীব্র।
কাট্
(প্রথম খসড়া)
<সমাপ্ত>
মূল ভাবনা ও চিত্রনাট্য > শঙ্খগ্রীব
পরিচালনা> তারেক কাওছার
copyright>shonkho grib'07
ভালবাসার রঙ
মাল্টিকালার কষ্টের কথা শুনেছ বোধহয়?
- হুম,হেলাল হাফিজ
যদি মাল্টিকালার ভালবাসা দিতে চাই?
- ভালবাসায় মাল্টি বলে কিছু আছে নাকি-থাকলেও নেবনা
এক রঙের ভালবাসা চাও?
- সেটা কেমন শুনি
ধর লাল ভালবাসা?
- লাল মানেইতো থামতে বলা,সতর্কীকরণ!
নীল ভালবাসা?
- নীলবিদ্রোহ ভুলে গেছ
আকাশ রঙের নীল?
- আকাশতো ছোয়াঁ যায় না
হলুদ ভালবাসা?
- মানে একটু অপেক্ষা করা,ও হবেনা
সবুজ ভালবাসা?
- কেমন যেন ঘাস,লতাপাতা গন্ধ
কমলা ভালবাসা?
- মা খেতে খুব পছন্দ করেন
বেগুনী ভালবাসা?
- হবেনা,শুধু রমযানটাই তো আর পুরো বছর নয়
যন্ত্র এখন একমিনিটে এক হাজার রঙ দেয়, বেছে নিবে কি?
- যন্ত্র নয়,মানবিকতায় প্রশয়
সাদা রঙ চলবে?
- ওটা কোন রঙ নয়
তাহলে কালো?
- এটা ভাবা যায়
ও তো শোকের প্রতীক,অশুভ
- তোমার কি,নেব আমি
কিন্তু আমিতো ব্ল্যাকহোল
- বুঝিনি
কালো গেলে,আমি যে অস্তিত্বহীন!
ডিসেম্বর'০৭
- হুম,হেলাল হাফিজ
যদি মাল্টিকালার ভালবাসা দিতে চাই?
- ভালবাসায় মাল্টি বলে কিছু আছে নাকি-থাকলেও নেবনা
এক রঙের ভালবাসা চাও?
- সেটা কেমন শুনি
ধর লাল ভালবাসা?
- লাল মানেইতো থামতে বলা,সতর্কীকরণ!
নীল ভালবাসা?
- নীলবিদ্রোহ ভুলে গেছ
আকাশ রঙের নীল?
- আকাশতো ছোয়াঁ যায় না
হলুদ ভালবাসা?
- মানে একটু অপেক্ষা করা,ও হবেনা
সবুজ ভালবাসা?
- কেমন যেন ঘাস,লতাপাতা গন্ধ
কমলা ভালবাসা?
- মা খেতে খুব পছন্দ করেন
বেগুনী ভালবাসা?
- হবেনা,শুধু রমযানটাই তো আর পুরো বছর নয়
যন্ত্র এখন একমিনিটে এক হাজার রঙ দেয়, বেছে নিবে কি?
- যন্ত্র নয়,মানবিকতায় প্রশয়
সাদা রঙ চলবে?
- ওটা কোন রঙ নয়
তাহলে কালো?
- এটা ভাবা যায়
ও তো শোকের প্রতীক,অশুভ
- তোমার কি,নেব আমি
কিন্তু আমিতো ব্ল্যাকহোল
- বুঝিনি
কালো গেলে,আমি যে অস্তিত্বহীন!
ডিসেম্বর'০৭
Monday, November 26, 2007
পাল্টাপাল্টি
তুমি যখন চোখে কাজল দাও
আমার চোখে তখন রক্ত খেলে
তোমার তৃষ্ণাতুর ওষ্ঠ যখন পায় লিপিস্টিকের ছোঁয়া
আমি তখন চুম্বনরত কোন সিগারেটের পাদদেশ
তুমি যখন স্নান শেষে রোদে শুকাবে ছড়ানো সিক্ত চুল
আমি তখন শুকনো নদীতে দেই বিন্দু বিন্দু জল
তুমি যখন তোমার বক্ষ উচু কর
আমি তখন মাথা উচু করে দাড়াঁতে চাই
একদিকে তোমার সৌন্দর্যের বিলাসিতা
অন্যদিকে বড় সেকেলে আমি ।।
আমার চোখে তখন রক্ত খেলে
তোমার তৃষ্ণাতুর ওষ্ঠ যখন পায় লিপিস্টিকের ছোঁয়া
আমি তখন চুম্বনরত কোন সিগারেটের পাদদেশ
তুমি যখন স্নান শেষে রোদে শুকাবে ছড়ানো সিক্ত চুল
আমি তখন শুকনো নদীতে দেই বিন্দু বিন্দু জল
তুমি যখন তোমার বক্ষ উচু কর
আমি তখন মাথা উচু করে দাড়াঁতে চাই
একদিকে তোমার সৌন্দর্যের বিলাসিতা
অন্যদিকে বড় সেকেলে আমি ।।
Friday, November 23, 2007
যদিওতথাপিসুতরাংতবুও
দেখা হলে-মুখে হাসো,চোখে বলো
অনুভূতিগুলোতে শব্দ অনুপস্থিত, হাওয়ারাও জমে যায়-তবুও
পরম নিস্তবতা বলে কিছু থাকেনা-সুতরাং
আমকেও চেষ্টা করতে হয়
মুখে বলতে,চোখে হাসতে-তথাপি
দ্বিধান্বিত আমি,তোমার ইশারায়
অসীমের ঐ পাড়ে বসে অবোধ্য
কি এক স্ফূলিঙ্গ ছড়ায়
অসহায় অবুঝ থাকি-যদিও
আমি আমাকেইবা কতটুকু বুঝে উঠতে পারি।।
অনুভূতিগুলোতে শব্দ অনুপস্থিত, হাওয়ারাও জমে যায়-তবুও
পরম নিস্তবতা বলে কিছু থাকেনা-সুতরাং
আমকেও চেষ্টা করতে হয়
মুখে বলতে,চোখে হাসতে-তথাপি
দ্বিধান্বিত আমি,তোমার ইশারায়
অসীমের ঐ পাড়ে বসে অবোধ্য
কি এক স্ফূলিঙ্গ ছড়ায়
অসহায় অবুঝ থাকি-যদিও
আমি আমাকেইবা কতটুকু বুঝে উঠতে পারি।।
Wednesday, October 31, 2007
দিনলিপি – পূজো ১৪১৪(Durgapuja Festival at Pune,India)
পূজো দেখতে গিয়েছিলাম গতকাল...আজও......দূর্গাপূজা.....পুণে। 
গতকাল কালীবাড়ি আজ কংগ্রেস ভবন।
এই দুটো জায়গায় পুণের বাঙ্গালি বাসিন্দারা পূজো উদযাপন করছে...এলাহি কারবার।
গতকাল কালীবাড়ি... পূজোর মন্ডপ আহামরি তেমন কিছু ছিলনা অন্তত আজকের কংগ্রেস ভবনের মন্ডপের কাছে...তারপরও লোক সমাগম নেহায়েত মন্দ ছিলনা আর হবেই না কেন যখন সব কিছুর পর(আগেও হতে পারে)
একটা বাণিজ্যিক চাহিদা কিংবা উদ্দেশ্য থাকে...।
গতকাল সেখানে নাটক মনচায়িত হয়েছিল...অংশগ্রহনে কলকাতা হতে আগত শিল্পীরা যারা সেখানে টিভি সিরিয়ালে অভিনয়ে পারদর্শী...দেখা হয়নি তাদের অভিনয়...তার আগেই ওই জায়গা হতে বিদায় নিয়ে ছিলাম তবে শুরতে দুটো গান শোনার সৌভাগ্য হয়েছিলো...হায় গান সোনার গান তুমি আর এসোনা...দ্বিতীয় গানের আগে জনাব গায়ক সাহেব গানের শেষ লাইন দুটো মনযোগ দিয়ে শোনার জন্য অনুরুধ করেন......রেল গাড়ি যায় চলে ঝিক ঝিক(আগে এইটা জানতাম না!)...একদমই বাজে ... যেমন শিল্পী তেমনই সাউন্ড সিস্টেম
আচ্ছা কালীর মন্দিরে দূর্গার পূজো...কালী মাইন্ড করতেছে নাতো ?
আমার বন্ধু সৈরন চাকমা জানতে চাইলো
মাইন্ড করলে সাইন করা যায়না
গতকাল অষ্টমী ছিলো... আজ ওখানে ম্যাজিক শো হবার কথা...দশমীর দিনে হবে বোম্বের হট... শট...নটি... বটি...নায়িকা তনুশ্রী দত্তের ব্যলে(বালের) ড্যান্স............ইস্
পূজো কম্পাউন্ডে ছিল বেশ কিছু খাবারের স্টল...... যা ছিল নামেই বাঙ্গালী কিন্তু বিক্রি হচ্ছিলো সব চাইনিজ্, জাপানিজ্ খাবার...কাবাবের আইটেমও ছিল বেশ.........পূজোয় নন ভেজ!
আজ নবমী তে কংগ্রেস ভবনে...আয়োজন বেশ... অন্তত ধূমপানের জায়গা হতে স্টেজ দেখা যাচ্ছিলো...একটা কমিক রিলিফ
চন্ডালিকার আয়োজন ছিলো...জীবনে এই প্রথম চন্ডালিকার ভিন্ন রকম পারফমেন্স দেখলাম...ভিজুয়্যাল ও সরাসরি থিয়েট্রিক্যাল(এনালগ) কম্বিনেশন...মাল্টিমিডিয়া থিয়েটারও বলা যায়।
আমার কিছু বন্ধু বান্ধবও জুটলো...পুণে ফিল্ম ইন্সটিউটের...বেশীর ভাগই কলকাতার...
আমার বাহকের বাসায় ফেরার কোন তাড়া না থাকলেও তার তাড়নে ত্বরণ জুগিয়ে আমাকে সেই সময় বিদায় নিতে হয়েছিলো...... পূজো কম্পাউন্ডে বোধকরি নড়নক্ষম...চলনক্ষম দেবীর অভাব...এবং তার আক্ষেপ...বিক্ষিপ্ত হয়েছিলো তার চলে আসার পথে মটরবাইকের ভট ভট শব্দে
আগামীকাল দশমী......এবং আমি কাল কোথাও যাব............... না।।
গতকাল বাসায় ফিরার পথে আমার বাহকের একহাতে ছিলো দা লিভিং গড ......বই অন্য হাতে ছিল অ্যালকোহলের বোতল...কম্বিনেশন! .........মাতাল না হলে কি কর্মে ধর্ম আসে ?

তথাপি দেবী দর্শনে গিয়ে দেবীর সম্মুখে স্বল্প বসনায় অপ্সরার নৃত্যের উত্তেজনায় আমি ছিলাম উত্মেজিত চরমভাবে পুল...কিত্.........চোখতো শুধু এক জায়গাতেই আটকে ছিলো......কি নৃত্যই না ছিলো...........................।।

গতকাল কালীবাড়ি আজ কংগ্রেস ভবন।
এই দুটো জায়গায় পুণের বাঙ্গালি বাসিন্দারা পূজো উদযাপন করছে...এলাহি কারবার।
গতকাল কালীবাড়ি... পূজোর মন্ডপ আহামরি তেমন কিছু ছিলনা অন্তত আজকের কংগ্রেস ভবনের মন্ডপের কাছে...তারপরও লোক সমাগম নেহায়েত মন্দ ছিলনা আর হবেই না কেন যখন সব কিছুর পর(আগেও হতে পারে)
একটা বাণিজ্যিক চাহিদা কিংবা উদ্দেশ্য থাকে...।
গতকাল সেখানে নাটক মনচায়িত হয়েছিল...অংশগ্রহনে কলকাতা হতে আগত শিল্পীরা যারা সেখানে টিভি সিরিয়ালে অভিনয়ে পারদর্শী...দেখা হয়নি তাদের অভিনয়...তার আগেই ওই জায়গা হতে বিদায় নিয়ে ছিলাম তবে শুরতে দুটো গান শোনার সৌভাগ্য হয়েছিলো...হায় গান সোনার গান তুমি আর এসোনা...দ্বিতীয় গানের আগে জনাব গায়ক সাহেব গানের শেষ লাইন দুটো মনযোগ দিয়ে শোনার জন্য অনুরুধ করেন......রেল গাড়ি যায় চলে ঝিক ঝিক(আগে এইটা জানতাম না!)...একদমই বাজে ... যেমন শিল্পী তেমনই সাউন্ড সিস্টেম
আচ্ছা কালীর মন্দিরে দূর্গার পূজো...কালী মাইন্ড করতেছে নাতো ?
আমার বন্ধু সৈরন চাকমা জানতে চাইলো
মাইন্ড করলে সাইন করা যায়না
গতকাল অষ্টমী ছিলো... আজ ওখানে ম্যাজিক শো হবার কথা...দশমীর দিনে হবে বোম্বের হট... শট...নটি... বটি...নায়িকা তনুশ্রী দত্তের ব্যলে(বালের) ড্যান্স............ইস্
পূজো কম্পাউন্ডে ছিল বেশ কিছু খাবারের স্টল...... যা ছিল নামেই বাঙ্গালী কিন্তু বিক্রি হচ্ছিলো সব চাইনিজ্, জাপানিজ্ খাবার...কাবাবের আইটেমও ছিল বেশ.........পূজোয় নন ভেজ!

আজ নবমী তে কংগ্রেস ভবনে...আয়োজন বেশ... অন্তত ধূমপানের জায়গা হতে স্টেজ দেখা যাচ্ছিলো...একটা কমিক রিলিফ
চন্ডালিকার আয়োজন ছিলো...জীবনে এই প্রথম চন্ডালিকার ভিন্ন রকম পারফমেন্স দেখলাম...ভিজুয়্যাল ও সরাসরি থিয়েট্রিক্যাল(এনালগ) কম্বিনেশন...মাল্টিমিডিয়া থিয়েটারও বলা যায়।
আমার কিছু বন্ধু বান্ধবও জুটলো...পুণে ফিল্ম ইন্সটিউটের...বেশীর ভাগই কলকাতার...
আমার বাহকের বাসায় ফেরার কোন তাড়া না থাকলেও তার তাড়নে ত্বরণ জুগিয়ে আমাকে সেই সময় বিদায় নিতে হয়েছিলো...... পূজো কম্পাউন্ডে বোধকরি নড়নক্ষম...চলনক্ষম দেবীর অভাব...এবং তার আক্ষেপ...বিক্ষিপ্ত হয়েছিলো তার চলে আসার পথে মটরবাইকের ভট ভট শব্দে
আগামীকাল দশমী......এবং আমি কাল কোথাও যাব............... না।।
গতকাল বাসায় ফিরার পথে আমার বাহকের একহাতে ছিলো দা লিভিং গড ......বই অন্য হাতে ছিল অ্যালকোহলের বোতল...কম্বিনেশন! .........মাতাল না হলে কি কর্মে ধর্ম আসে ?

তথাপি দেবী দর্শনে গিয়ে দেবীর সম্মুখে স্বল্প বসনায় অপ্সরার নৃত্যের উত্তেজনায় আমি ছিলাম উত্মেজিত চরমভাবে পুল...কিত্.........চোখতো শুধু এক জায়গাতেই আটকে ছিলো......কি নৃত্যই না ছিলো...........................।।
সোলায়মান নামা
আলাল দুলালের পালা, আমিনা সুন্দরী কিংবা সুনাই কইন্যার পালা ঘুরে ঘুরে নানান রংঙের দিনগুলি যখন কাটছিল তখন তিন রোস্তমের গপ্পো করে এক ঘোড়া এলো শহরে আর আনলো রাক্ষস খোক্কস - যুদ্ধের মোকাবিলায় মুখোমুখি কংস সাথে ছিলো তালপাতার সেপাই তবুও-
গনি মিয়া একদিন জেনে নেয় এই দেশে এই বেশে আজও আমোদিত জনতার শত্রু
আহ কমরেড! হলোনা কিছুই মিছে তোমার কবর ব্যর্থ তোমার ইঙ্গিত
সোজন বাদিয়ার ঘাট ছুয়েঁ ছুয়েঁ সময় আজ দুঃসময়
ষড়যন্ত্র আর ধনতন্ত্র এর বিবাহ সমাচার তাতে গনতন্ত্রের বার্থ ফ্যান্টাসি
শুরু হয় এলেকশান ক্যারিকেচার
তাকে ঘিরে খমতা ধর্ষনের আয়োজন
বড় ব্যস্ত ইন্সপেক্টর জেনারেল
চলে কাচাঁ-পাকা বাজারে পাবলিকের কোট মার্শাল
শিকল পড়িয়ে দাও কন্ঠে চুপে আছে খ্যাপা পাগলার প্যাচাল
কই যাব? বুদ্ধি কুলোয় না
দুই যোগ দুই এর হিসেব মিলেনা খান্দানি কিসসা ও শেষ হয়না
তবু তুমি বলেছিলে- স্বপ্ন দ্যাখো মানুষ কাল সকালে’র পর আবার
আসবে সূয্যি মামার বরযাত্রী তাদের বরণেই দূরে দাঁড়িয়ে থাকবে
গোলাপ হাতে গোলাপজান //
খৃষ্টাব্দ’২০০৭।
নাট্যকার,নির্দেশক-এস এম সোলায়মান নির্দেশিত সকল নাটকের নাম নিয়ে এই নামা তৈরী ।।
পুরাণ প্যাঁচাল গন্ধ
না মজিয়া প্রেমে
রসিক হওয়া যায়না
নিজেকে চিনতে
লাগে যেমন আয়না
তেমনি -
সাধন বিনে মুক্তিও মেলেনা
সাধন,আয়না,প্রেম
একই ছবি ভিন্ন ফ্রেম...।।
খৃষ্টাব্দ’২০০৭।
রসিক হওয়া যায়না
নিজেকে চিনতে
লাগে যেমন আয়না
তেমনি -
সাধন বিনে মুক্তিও মেলেনা
সাধন,আয়না,প্রেম
একই ছবি ভিন্ন ফ্রেম...।।
খৃষ্টাব্দ’২০০৭।
নাগরিক কাপুরুষতা
বলবো বলবো করে বলা হলো কই?
বলবো বললেই বলা হয় না
যেমন অনেক জেনেও জানি পরে আছি শূন্যে
কিন্ত বলতে গেলে জানতে হবে কেন?
কোনটা চাই
বলতে না জানতে
বলাতে না জানাতে
বিষয় গুলো কিরকম ব্যাস্তানুপাতিক!
পীড়নে অস্থির আমি শুধু বলতেই চাইলাম
বলবো জেনে ঘর ছাড়লাম
দু’পা এগুতেই ট্রাফিক সিগন্যালে পড়লাম
ট্রাফিক পুলিশের দৃষ্টি আমার উপর পড়লো
বেটা বড়ই বেরসিক
আমার ছিলো গোলমেলে কাগজপত্র
ছিলো না লাইসেন্স
তার ছিলো না কমনসেন্স
বলে কিনা এই মামলায় ঘুষ চলেনা
বিশ্বাস হয়!
সেও ছাড়লো না
আমারও আসা হলো না
গোল দিতে চেয়েছিলাম
ফাকাঁ রেখে নিজের ডিফেন্স
তোমাকে বলবো বলেছিলাম
সেদিনও বলা হলো না ......।।
খৃষ্টাব্দ’২০০৬।
বলবো বললেই বলা হয় না
যেমন অনেক জেনেও জানি পরে আছি শূন্যে
কিন্ত বলতে গেলে জানতে হবে কেন?
কোনটা চাই
বলতে না জানতে
বলাতে না জানাতে
বিষয় গুলো কিরকম ব্যাস্তানুপাতিক!
পীড়নে অস্থির আমি শুধু বলতেই চাইলাম
বলবো জেনে ঘর ছাড়লাম
দু’পা এগুতেই ট্রাফিক সিগন্যালে পড়লাম
ট্রাফিক পুলিশের দৃষ্টি আমার উপর পড়লো
বেটা বড়ই বেরসিক
আমার ছিলো গোলমেলে কাগজপত্র
ছিলো না লাইসেন্স
তার ছিলো না কমনসেন্স
বলে কিনা এই মামলায় ঘুষ চলেনা
বিশ্বাস হয়!
সেও ছাড়লো না
আমারও আসা হলো না
গোল দিতে চেয়েছিলাম
ফাকাঁ রেখে নিজের ডিফেন্স
তোমাকে বলবো বলেছিলাম
সেদিনও বলা হলো না ......।।
খৃষ্টাব্দ’২০০৬।
কামনা
তুমি আমার হয়ে আমায় দেখোনি
দেখেছো যেভাবে-
হেসেছো সেইভাবে
শব্দ শুনিনি - দূরে থাকি
কিন্তু মেঘ ফুঁড়ে
ঐ ঝলকানি ঠিকই দেখেছি
তুমি তোমার করেও আমায় চাওনি
ইস্ যদি চাইতে!
খৃষ্টাব্দ’২০০৭।
দেখেছো যেভাবে-
হেসেছো সেইভাবে
শব্দ শুনিনি - দূরে থাকি
কিন্তু মেঘ ফুঁড়ে
ঐ ঝলকানি ঠিকই দেখেছি
তুমি তোমার করেও আমায় চাওনি
ইস্ যদি চাইতে!
খৃষ্টাব্দ’২০০৭।
অতিথি
একবার তোমার ডাক এসেছিলো
তাতে তোমার ঠিকানা ছিলনা
আমি উত্তর দেইনি,
এইবার তুমিই এলে – বাস্তবিক তুমি, বললে -
সুদূর সাইবেরিয়া হতে উড়ে এলাম
শুধু উষ্ণতার খোঁজে নই
চাই আরো কিছু
কি ভেবে পাওয়ার আশা কর
রাজারই যখন অন্ন নাই ।।
খৃষ্টাব্দ’২০০৫।
তাতে তোমার ঠিকানা ছিলনা
আমি উত্তর দেইনি,
এইবার তুমিই এলে – বাস্তবিক তুমি, বললে -
সুদূর সাইবেরিয়া হতে উড়ে এলাম
শুধু উষ্ণতার খোঁজে নই
চাই আরো কিছু
কি ভেবে পাওয়ার আশা কর
রাজারই যখন অন্ন নাই ।।
খৃষ্টাব্দ’২০০৫।
উপলব্দি
আমি জানি তোমাকে
আমি জানিনা
কে?
যখন দেখি- তোমার
চুলের প্রশংসায় সবাই সপ্তমুখ
কেউ কেউ আড়াল খোঁজে
হারাবে বলে-
কেঊ আবার তার ছায়ায়
নিদ্রা নিতে চায়
তখন মনে হয়- আমি কি জানি?
তখন আমি মোটেও এইসব বলি না
আমার নিদ্রায় বালিশ প্রয়োজন
অতঃপর শ্যাম্পুর ঘ্রান ততটা
সহায়ক নয়-
অন্তত ঘুমের সময়
চুল তোমার বেকার অন্ধকার বিদিশার নিশা
আমি সেই কাথাঁও বুনিনা
আমি জীবনানন্দও নই।
তোমার চোখ,আখি,নয়ন, নেত্র
ভালবাসার পটভূমি
দৃষ্টিকর্তার মানস পটের
হাহাকার, নয়-ছয়, দিগ্বিদিকতা
যেন ঐ চোখের উত্তল লেন্সে
একীভূত হয়ে আশ্রয় খোঁজে
আরও গভীরে- যেখানে
সমুদ্র-মহাসমুদ্র-উপসমুদ্র
দৃষ্টিকর্তা পৃথিবীর এক ভাগ স্থলে দাড়াঁয়ে
তোমার চোখের আড়ালস্থ পৃথিবীর তিন ভাগ জলকে-
আশ্রয় করে
ঢেউয়ে ঢেউয়ে লুটোপুটি খেলে
তবুও আমি এইসব ইংগিত করিনা
আমি সাতাঁরে আনাড়ি
পাখির নীড়ের মতো চোখ তুলো
আমি তাও বলিনি
পাখি নই-সেই নীড়ও তাই অর্থহীন
তোমার চোখ, চুল, ওষ্ঠ- ব্যক্তি তুমি
গুনমুগ্ধ করেছো সবাইকে
এই সবাইতে - সকলেই আছে
যারা ভাবে সৌন্দর্যে জ্বলসিত-
তুমি এক পৌরাণিক দেবী
আমি চিনিনা তাকে
আমি চিনি
তুমি দেবী ছিলে
তুমি কখনই দেবী ছিলেনা।
খৃষ্টাব্দ’২০০৭
আমি জানিনা
কে?
যখন দেখি- তোমার
চুলের প্রশংসায় সবাই সপ্তমুখ
কেউ কেউ আড়াল খোঁজে
হারাবে বলে-
কেঊ আবার তার ছায়ায়
নিদ্রা নিতে চায়
তখন মনে হয়- আমি কি জানি?
তখন আমি মোটেও এইসব বলি না
আমার নিদ্রায় বালিশ প্রয়োজন
অতঃপর শ্যাম্পুর ঘ্রান ততটা
সহায়ক নয়-
অন্তত ঘুমের সময়
চুল তোমার বেকার অন্ধকার বিদিশার নিশা
আমি সেই কাথাঁও বুনিনা
আমি জীবনানন্দও নই।
তোমার চোখ,আখি,নয়ন, নেত্র
ভালবাসার পটভূমি
দৃষ্টিকর্তার মানস পটের
হাহাকার, নয়-ছয়, দিগ্বিদিকতা
যেন ঐ চোখের উত্তল লেন্সে
একীভূত হয়ে আশ্রয় খোঁজে
আরও গভীরে- যেখানে
সমুদ্র-মহাসমুদ্র-উপসমুদ্র
দৃষ্টিকর্তা পৃথিবীর এক ভাগ স্থলে দাড়াঁয়ে
তোমার চোখের আড়ালস্থ পৃথিবীর তিন ভাগ জলকে-
আশ্রয় করে
ঢেউয়ে ঢেউয়ে লুটোপুটি খেলে
তবুও আমি এইসব ইংগিত করিনা
আমি সাতাঁরে আনাড়ি
পাখির নীড়ের মতো চোখ তুলো
আমি তাও বলিনি
পাখি নই-সেই নীড়ও তাই অর্থহীন
তোমার চোখ, চুল, ওষ্ঠ- ব্যক্তি তুমি
গুনমুগ্ধ করেছো সবাইকে
এই সবাইতে - সকলেই আছে
যারা ভাবে সৌন্দর্যে জ্বলসিত-
তুমি এক পৌরাণিক দেবী
আমি চিনিনা তাকে
আমি চিনি
তুমি দেবী ছিলে
তুমি কখনই দেবী ছিলেনা।
খৃষ্টাব্দ’২০০৭
কথোপকথন
তোমার চোখতো এমনি সুন্দর
-জানি
তারপরও কাজল কেন ?
-তাতে সমস্যা?
বিন্দু মাত্র নেই বরং ওগুলো আরও স্বপ্নীল হয়ে উঠে
-তাহলে !
তাহলে সবাই তোমার চোখে চোখ রাখে
-রাখতে কি মানা ?
কখনোই নয় কিন্তু আমার ঈর্ষা হয়
-ঈর্ষা!
হ্যা তাই , তুমি কি এই ঈর্ষার মানে বোঝ ?
খৃষ্টাব্দ’২০০৬।
হ্যা তাই , তুমি কি এই ঈর্ষার মানে বোঝ ?
খৃষ্টাব্দ’২০০৬।
Tuesday, October 9, 2007
দিনলিপি - জন্মদিন

গত বছর একটু অন্যরকম ছিলো । একটু রঙ্গীন । এইবার সাদাকালো ।
আজ আমার জন্মদিন মানে জনবার্ষিকী ১৪১৪ এবং অবশ্যই সেটা শুভ ।
গত বছর জন্মরাত পালিত হয়ে ছিলো মানে কেক কেটেছি ৯ টায় যা ছিল পি.এম এইবার ১২ টায় তবে এ.এম । সেবার ছিল মিনি পার্টি এবার বেলে মাটি ।
বাসা থেকে গতকালই ছোটবোন শুভেচ্ছা পাঠিয়েছে - আজ বাবা বাসায় থাকবে না তাই বেচারী মুঠোফোনও পাবে না আমাকে উইস্ করার জন্য – আজকালের ছোটবোনেরা এই ব্যাপার গুলোতে বেশ কেয়ারিং – ২০০৭ সাল ।
কোন প্রস্তুতি ছিল না রুমমেটদের বলেছিলাম সামনে ঈদ তাই ঐ দিনেতে জন্মবার্ষিকী পালন করি
কিন্তু তেমনটা হয়নি-
একটা হাফপেন্ট আর টি শার্ট পরে শুয়ে ছিলাম, অন্ধকার ঘরে শুধু অফুরন্তু প্রাণশক্তির ধারক আমার মোমবাতি গুলো জ্বলছিলো – মনে মনে অনেক কিছু ভাবছিলাম- দেশ, মাটি আআকাশ,পাতাল,আমি,তুমি,সে আর শুধুই ভবিষ্যত এবং ১২ টা বাজতে চললো বৈকি,
আমার ঘরে ততক্ষনে হাজির আমার সব রুমমেটরা সাথে মনজিন্সের বিখ্যাত ব্লেকফরেষ্ট কেক
ফুঁ দিলাম- কেক কাটলাম – মুঠোফোনে ফটোসেশন চলল
তারপর আড্ডা কিন্তু কোন জলযোগ ছিলনা
একটা sms আসলো – রোকসার (ইরান) সারা জীবনের জন্য শুভ কামনা
একটা ফোন আসলো – দেবাশীষ (পুণে ফিল্ম ইনিস্টিটিউট) সারা জীবনের জন্য শুভ কামনা
একদিনের জন্য সারা জীবন!
আড্ডা চলছে
এক সময় ঘুম
সেহ্রী খেতে উঠলাম
তারপর পুরা দিন ঘরে ঘুমিয়ে ফ্লাট- বাইরে গেলেই মানুষ খাওয়াও – পয়সা .......
দেশ থেকে বিনা ভিসায় একটা সেলুলার বার্তা যার শুরুটা- হারামজাদা উইসিং ইয়উ এ ভেরী হ্যাপি... শিমুল আপা (থিয়েটার আর্ট ইউনিট)
দলের এজাজ ভাইও শুভেচ্ছা জানিয়েছে ফোন করে – জন্মবার্সিকী শেষ হবার মিনিট সাতেক আগে
ইফতারের পর নেটে একটা কাব্যিক ইমেইল পেয়েছি তবে সেটা কোন ফিমেইলের নয়...হায় কপাল!
তাক্সীম পাঠিয়েছে – আমার জাবি’র রুমমেট...শ্রেণীকক্ষমেট...কম্বলমেটও
দু’মাস হয় ব্যাঙালোর এসেছে একটা থিসিস্ প্রজেক্টে...একই দেশে আছি...আজও একটা ফোন করেনি
চরম উদমাচাঙা- আমি নাকি তার সবচেয়ে কাছের.........! থাক্ ইমেইলেই অফ যাই ।
গতবার এইদিন পালনে আমার কিছু প্রমিলা বন্ধু সাথে ছিল তাদের স্মরণ করলাম তাদের কেউ কেউ ভুলে গিয়েছিলো…. মনে করিয়ে দিলাম—কিছু সরি সহ যেচে যেচে অনেকের কাছ থেকে শুভেচ্ছা নিলাম ......শেষ সময়ে ।
দেশে কখনই আমার কোন জন্মদিন পালিত হয় নি
এটা ছিল আমার জীবনের দুইমাত্র জন্মবার্ষিকী পালন
এবং তা পরদেশে...
অক্টোবর খৃষ্টাব্দ’২০০৭।
আজ আমার জন্মদিন মানে জনবার্ষিকী ১৪১৪ এবং অবশ্যই সেটা শুভ ।
গত বছর জন্মরাত পালিত হয়ে ছিলো মানে কেক কেটেছি ৯ টায় যা ছিল পি.এম এইবার ১২ টায় তবে এ.এম । সেবার ছিল মিনি পার্টি এবার বেলে মাটি ।
বাসা থেকে গতকালই ছোটবোন শুভেচ্ছা পাঠিয়েছে - আজ বাবা বাসায় থাকবে না তাই বেচারী মুঠোফোনও পাবে না আমাকে উইস্ করার জন্য – আজকালের ছোটবোনেরা এই ব্যাপার গুলোতে বেশ কেয়ারিং – ২০০৭ সাল ।
কোন প্রস্তুতি ছিল না রুমমেটদের বলেছিলাম সামনে ঈদ তাই ঐ দিনেতে জন্মবার্ষিকী পালন করি
কিন্তু তেমনটা হয়নি-
একটা হাফপেন্ট আর টি শার্ট পরে শুয়ে ছিলাম, অন্ধকার ঘরে শুধু অফুরন্তু প্রাণশক্তির ধারক আমার মোমবাতি গুলো জ্বলছিলো – মনে মনে অনেক কিছু ভাবছিলাম- দেশ, মাটি আআকাশ,পাতাল,আমি,তুমি,সে আর শুধুই ভবিষ্যত এবং ১২ টা বাজতে চললো বৈকি,
আমার ঘরে ততক্ষনে হাজির আমার সব রুমমেটরা সাথে মনজিন্সের বিখ্যাত ব্লেকফরেষ্ট কেক
ফুঁ দিলাম- কেক কাটলাম – মুঠোফোনে ফটোসেশন চলল
তারপর আড্ডা কিন্তু কোন জলযোগ ছিলনা

একটা sms আসলো – রোকসার (ইরান) সারা জীবনের জন্য শুভ কামনা
একটা ফোন আসলো – দেবাশীষ (পুণে ফিল্ম ইনিস্টিটিউট) সারা জীবনের জন্য শুভ কামনা
একদিনের জন্য সারা জীবন!
আড্ডা চলছে
এক সময় ঘুম
সেহ্রী খেতে উঠলাম
তারপর পুরা দিন ঘরে ঘুমিয়ে ফ্লাট- বাইরে গেলেই মানুষ খাওয়াও – পয়সা .......
দেশ থেকে বিনা ভিসায় একটা সেলুলার বার্তা যার শুরুটা- হারামজাদা উইসিং ইয়উ এ ভেরী হ্যাপি... শিমুল আপা (থিয়েটার আর্ট ইউনিট)
দলের এজাজ ভাইও শুভেচ্ছা জানিয়েছে ফোন করে – জন্মবার্সিকী শেষ হবার মিনিট সাতেক আগে
ইফতারের পর নেটে একটা কাব্যিক ইমেইল পেয়েছি তবে সেটা কোন ফিমেইলের নয়...হায় কপাল!
তাক্সীম পাঠিয়েছে – আমার জাবি’র রুমমেট...শ্রেণীকক্ষমেট...কম্বলমেটও
দু’মাস হয় ব্যাঙালোর এসেছে একটা থিসিস্ প্রজেক্টে...একই দেশে আছি...আজও একটা ফোন করেনি
চরম উদমাচাঙা- আমি নাকি তার সবচেয়ে কাছের.........! থাক্ ইমেইলেই অফ যাই ।
গতবার এইদিন পালনে আমার কিছু প্রমিলা বন্ধু সাথে ছিল তাদের স্মরণ করলাম তাদের কেউ কেউ ভুলে গিয়েছিলো…. মনে করিয়ে দিলাম—কিছু সরি সহ যেচে যেচে অনেকের কাছ থেকে শুভেচ্ছা নিলাম ......শেষ সময়ে ।

দেশে কখনই আমার কোন জন্মদিন পালিত হয় নি
এটা ছিল আমার জীবনের দুইমাত্র জন্মবার্ষিকী পালন
এবং তা পরদেশে...
অক্টোবর খৃষ্টাব্দ’২০০৭।
Friday, October 5, 2007
কাঙ্গাল
তোমার হাতের আংটি হবো না
হবো কি ?
যোগ্যতা – কি তার সীমারেখা
যদি হয় আসমুদ্রহিমাচল
তোমার পায়ের আংটি হবো
করবে কি ?
হবো কি ?
যোগ্যতা – কি তার সীমারেখা
যদি হয় আসমুদ্রহিমাচল
তোমার পায়ের আংটি হবো
করবে কি ?
Sunday, September 16, 2007
আমার ঘরে আমার বসত-ব্ল্যাকহোল
১
“আমি তো আমি
এই শহরের কুত্তারাও মেয়েদের দিকে স্পেশাল নজর রাখে...।“
২
“ভাল্লাগেনা
খালি দেখি খালি নাই সিট
আমি কই খেলি
মস্তিষ্কে কীট – কিট...।“
৩
“যৌবন যায় ক্ষুধাতে
মিট্বে কোন সুধাতে”
৪
“পাগলা কুত্তায় কামড়াইলে ১৪ টা
আমি দিলে ২৮ টা
হিংস্রতায় নয় ছোয়াঁতে কাবু...”
৫
“যা বলবে তাই হবে?
ফলের আগেই ঝরবে মুকুল!
বিড়ি , গাঁজা, ছাড়বো দুকূল
ভালোবাসা মানে কি-
প্রিয়ার হাতের পুতুল!”
৬
“আমার হৃদয়ে ছিলো কাচাঁ সবুজ ঘাস
কোন এক গাভী গেছে খেয়ে
দিয়ে গেছে বাশঁ”
৭
“সংকোচে জানাই আজ, তাকিয়েছি দূর থেকে...
৮
“ওকে দেখেই আমি মাতাল
হৃদয় মেধা হলো জ্বরোজ্বরো
জানতাম না এমনতর
কোনো শরীর আছে,যার মুখখানি অমর্ত্য এক পরীর...”
৯
“ওদের পেটে মানুষ হয়
ওদের বোঝা সহজ নয়”
১০
“অপেক্ষা কর শেষ দৃশ্যে মিলন
মরণ
পুলিশ...।“
১২
“এই ঘরে কিছু জ্ঞাণী ব্যক্তি আমার সাথে ঘুমান
কিন্তু জাগেন না...”
১৩
“মিথ্যে নয় যে তোমায় ভালোবাসি
ভালো-বাসার ভাড়াও বেশি...”
১৪
“গঞ্জের দুই হাতে গঞ্জিকা
এবং মগজের গভীরতা...”
১৫
“আহ্নিক গতি, বার্ষিক গতির ঘূর্ণন
ও বাদলদিনের কামজ বিস্ফোরণ...”
১৬
“ভালোবাসা কে ভালোবাসা হতে না দেওয়া
মানুষের সবচেয়ে বড় অপরাধ...”
“আমি তো আমি
এই শহরের কুত্তারাও মেয়েদের দিকে স্পেশাল নজর রাখে...।“
২
“ভাল্লাগেনা
খালি দেখি খালি নাই সিট
আমি কই খেলি
মস্তিষ্কে কীট – কিট...।“
৩
“যৌবন যায় ক্ষুধাতে
মিট্বে কোন সুধাতে”
৪
“পাগলা কুত্তায় কামড়াইলে ১৪ টা
আমি দিলে ২৮ টা
হিংস্রতায় নয় ছোয়াঁতে কাবু...”
৫
“যা বলবে তাই হবে?
ফলের আগেই ঝরবে মুকুল!
বিড়ি , গাঁজা, ছাড়বো দুকূল
ভালোবাসা মানে কি-
প্রিয়ার হাতের পুতুল!”
৬
“আমার হৃদয়ে ছিলো কাচাঁ সবুজ ঘাস
কোন এক গাভী গেছে খেয়ে
দিয়ে গেছে বাশঁ”
৭
“সংকোচে জানাই আজ, তাকিয়েছি দূর থেকে...
৮
“ওকে দেখেই আমি মাতাল
হৃদয় মেধা হলো জ্বরোজ্বরো
জানতাম না এমনতর
কোনো শরীর আছে,যার মুখখানি অমর্ত্য এক পরীর...”
৯
“ওদের পেটে মানুষ হয়
ওদের বোঝা সহজ নয়”
১০
“অপেক্ষা কর শেষ দৃশ্যে মিলন
মরণ
পুলিশ...।“
১২
“এই ঘরে কিছু জ্ঞাণী ব্যক্তি আমার সাথে ঘুমান
কিন্তু জাগেন না...”
১৩
“মিথ্যে নয় যে তোমায় ভালোবাসি
ভালো-বাসার ভাড়াও বেশি...”
১৪
“গঞ্জের দুই হাতে গঞ্জিকা
এবং মগজের গভীরতা...”
১৫
“আহ্নিক গতি, বার্ষিক গতির ঘূর্ণন
ও বাদলদিনের কামজ বিস্ফোরণ...”
১৬
“ভালোবাসা কে ভালোবাসা হতে না দেওয়া
মানুষের সবচেয়ে বড় অপরাধ...”
Friday, September 14, 2007
আজ জন্মদিন তোমার
আজ
৩০ শে ভাদ্র ১৪১৪ বাংলা
১৪ ই সেপ্টেম্বর ২০০৭ ইং
আজ
সূর্য উঠবেই… তবে... চাঁদ দেখা নাও দিতে পারে
দেখা দিলেও পূর্ণিমা হবে না….না দিলে অমাবস্যা
আকাশ মেঘলা হলে বৃষ্টিপাত হবে... তবে বজ্রপাত নয়
মেঘহীন হলে চিকচিক রোদ উঠবে... ... ...তবে... ...
৩০ শে ভাদ্র ১৪১৪ বাংলা
১৪ ই সেপ্টেম্বর ২০০৭ ইং
আজ
সূর্য উঠবেই… তবে... চাঁদ দেখা নাও দিতে পারে
দেখা দিলেও পূর্ণিমা হবে না….না দিলে অমাবস্যা
আকাশ মেঘলা হলে বৃষ্টিপাত হবে... তবে বজ্রপাত নয়
মেঘহীন হলে চিকচিক রোদ উঠবে... ... ...তবে... ...
যাহাই ঘটুক না কেন ইহা ঘটেছে যে... ... ...
'আজ জন্মদিন তোমার'
সৃজনশীলতা ভর করুক তোমার শিরা-ধমনীতে তরঙ্গায়িত রক্তকহলার প্রতি কম্পনে
যার উৎস তোমার হৃদপিণ্ড
'আজ জন্মদিন তোমার'
সৃজনশীলতা ভর করুক তোমার শিরা-ধমনীতে তরঙ্গায়িত রক্তকহলার প্রতি কম্পনে
যার উৎস তোমার হৃদপিণ্ড
শুভ জন্মদিন - ১৪১৪ (২০০৭)
Tuesday, July 31, 2007
ভালোবাসার জ্ঞানসূত্র
কাকে?
একই প্রশ্নে ক্লান্ত আমি
তবে শ্রান্ত নই উত্তরে
বারবার শোনার তীব্র পিপাসায়
কর্ণপটহ দিবানিশি অস্থির ।
তাকে চাই-
হিমালয় কিংবা আল্পসে
আইফেল নয়তো পিরামিডে
প্রকৃতির শিখরে তার নাম লিখতে চাই
নভোমন্ডলের পাঁচ স্তরে তাকে চাই
সপ্তর্ষির সাতবিন্দুতে তাকে চাই
তাকে চাই
কাল পুরুষের পৌরষত্বে , ধ্রুবের ধ্রুবতায়
মাইকেলের সনেটে , শেক্সপীয়রের নাটকে
তিল হতে তাল পর্যন্ত তাকে চাই
ডি.ন.এ’র দ্বি সূত্রে তাকে চাই
তাকে অক্সিজেন করে,আমি হাইড্রোজেন হয়ে
তৈরি করবো জীবন সুধা পানি
সে হোক আমার হৃদপিন্ডের মহাধমণী
মস্তিষ্কের অপটিক স্নায়ু, নিউরনের আবরণ
জ্বরে প্যারাসিটামল,ব্যাথায় অ্যাসপিরিন
সে হোক হৃদয়ের পেসমেকার
তার জাগরণে ঘটুক আমার জাগরণ
তাকে শনির বলয়ের মতো বন্দি করতে চাই
নিয়ে যেতে চাই মানচিত্রের বাইরে
নো ম্যানস ল্যান্ডে দাঁড় করিয়ে
চীনের প্রাচীরে যত পাথর আছে ততবার চিত্কার করে
শোনাতে চাই ধ্বনি, প্রতিধ্বনি
ভালবাসি
তাকে ত্রিভুজের তিন কোনে রেখে
অন্তঃকেন্দ্র হতে চাই
সে বিন্দু হোক
আমি বৃত্ত হয়ে চারদিকে ঘুরি
ঘুরে ঘুরে কখনো নিস্তেজ হয়ে
তার সাথে মিশতে চাই
সে পৃথিবী হোক
আমি অভিকর্ষজ টানে তাতে আশ্রয় নিতে চাই
তাকে ডেবিটেও চাই ক্রেডিটেও চাই
কৃষ্ণবিবরের মতো তাকে লুকিয়ে রাখতে চাই
বিগ ব্যাঙের ন্যায় বিস্ফোরণ ঘটিয়ে
তাকে নিয়ে ক্রমশ সম্প্রসারিত হতে চাই তারপর আরও.....
তাকে চাই
সভ্য মানুষের অসভ্য যুদ্ধের প্রতিবাদে
শতকোটি গোলাবারুদের অস্ফুট হাহাকারে
সকল ভন্ডামি আর নষ্টামির লুপ্তপ্রায় বিবেককে
তাকে দ্বারা সিক্ত করতে চাই
তাকে চাই
বিজয় পতাকার আনন্দ মিছিলে,ভালোবাসার কিপ্টে দিলে
গরমকালের স্বস্তিতে,নাগরিক খিস্তিতে
বন্ডের খিপ্রতায়,হোম্সের তীক্ষ্ণতায়
তার ক্রন্দনে আমি বৃষ্টি হয়ে ঝরতে চাই
যতক্ষন না সে পানি শূণ্যতার মাঝে পড়ো
বিছ্মিল্লা খাঁনের সানাইয়ের সুরে সুরে
জাকিরের তবলার তালে তালে
কাসপারভের গুটির চালে চালে
তাকে চাই
মুঠোফোনের রিংগারে,মাদারবোর্ডের সূক্ষ্ণ চিপে
সিগারেটের নিকোটিনে,চা-কফির ক্যাফেইনে
যেখানে যতভাবে,সম্ভব,অসম্ভবের মাঝে
জ্ঞানে,অজ্ঞানে,ধ্বনি,গণিতে
তাকে চাই
জীবনানন্দের প্রতি সৃষ্টির অন্তে
এক হাজার এক রাত্রির গল্পে
সুমনের গানের শেষ পর্যন্তে
শেষ হয়ে যেখানে শেষ হয়না
সেই শেষের পরেও চাই
তাকে ভালোবাসতে চাই
তাকে ভালোবাসাতে চাই
সে না চাইলেও-
তার না চাওয়ার মাঝে তাকে চাই
সকল পাওয়া না পাওয়ার পরেও তাকে চাই
কি,কিভাবে- কাকে ?
প্রশ্নে ক্লান্ত হলেও ক্ষান্ত নই।
খৃষ্টাব্দ’২০০৫।
একই প্রশ্নে ক্লান্ত আমি
তবে শ্রান্ত নই উত্তরে
বারবার শোনার তীব্র পিপাসায়
কর্ণপটহ দিবানিশি অস্থির ।
তাকে চাই-
হিমালয় কিংবা আল্পসে
আইফেল নয়তো পিরামিডে
প্রকৃতির শিখরে তার নাম লিখতে চাই
নভোমন্ডলের পাঁচ স্তরে তাকে চাই
সপ্তর্ষির সাতবিন্দুতে তাকে চাই
তাকে চাই
কাল পুরুষের পৌরষত্বে , ধ্রুবের ধ্রুবতায়
মাইকেলের সনেটে , শেক্সপীয়রের নাটকে
তিল হতে তাল পর্যন্ত তাকে চাই
ডি.ন.এ’র দ্বি সূত্রে তাকে চাই
তাকে অক্সিজেন করে,আমি হাইড্রোজেন হয়ে
তৈরি করবো জীবন সুধা পানি
সে হোক আমার হৃদপিন্ডের মহাধমণী
মস্তিষ্কের অপটিক স্নায়ু, নিউরনের আবরণ
জ্বরে প্যারাসিটামল,ব্যাথায় অ্যাসপিরিন
সে হোক হৃদয়ের পেসমেকার
তার জাগরণে ঘটুক আমার জাগরণ
তাকে শনির বলয়ের মতো বন্দি করতে চাই
নিয়ে যেতে চাই মানচিত্রের বাইরে
নো ম্যানস ল্যান্ডে দাঁড় করিয়ে
চীনের প্রাচীরে যত পাথর আছে ততবার চিত্কার করে
শোনাতে চাই ধ্বনি, প্রতিধ্বনি
ভালবাসি
তাকে ত্রিভুজের তিন কোনে রেখে
অন্তঃকেন্দ্র হতে চাই
সে বিন্দু হোক
আমি বৃত্ত হয়ে চারদিকে ঘুরি
ঘুরে ঘুরে কখনো নিস্তেজ হয়ে
তার সাথে মিশতে চাই
সে পৃথিবী হোক
আমি অভিকর্ষজ টানে তাতে আশ্রয় নিতে চাই
তাকে ডেবিটেও চাই ক্রেডিটেও চাই
কৃষ্ণবিবরের মতো তাকে লুকিয়ে রাখতে চাই
বিগ ব্যাঙের ন্যায় বিস্ফোরণ ঘটিয়ে
তাকে নিয়ে ক্রমশ সম্প্রসারিত হতে চাই তারপর আরও.....
তাকে চাই
সভ্য মানুষের অসভ্য যুদ্ধের প্রতিবাদে
শতকোটি গোলাবারুদের অস্ফুট হাহাকারে
সকল ভন্ডামি আর নষ্টামির লুপ্তপ্রায় বিবেককে
তাকে দ্বারা সিক্ত করতে চাই
তাকে চাই
বিজয় পতাকার আনন্দ মিছিলে,ভালোবাসার কিপ্টে দিলে
গরমকালের স্বস্তিতে,নাগরিক খিস্তিতে
বন্ডের খিপ্রতায়,হোম্সের তীক্ষ্ণতায়
তার ক্রন্দনে আমি বৃষ্টি হয়ে ঝরতে চাই
যতক্ষন না সে পানি শূণ্যতার মাঝে পড়ো
বিছ্মিল্লা খাঁনের সানাইয়ের সুরে সুরে
জাকিরের তবলার তালে তালে
কাসপারভের গুটির চালে চালে
তাকে চাই
মুঠোফোনের রিংগারে,মাদারবোর্ডের সূক্ষ্ণ চিপে
সিগারেটের নিকোটিনে,চা-কফির ক্যাফেইনে
যেখানে যতভাবে,সম্ভব,অসম্ভবের মাঝে
জ্ঞানে,অজ্ঞানে,ধ্বনি,গণিতে
তাকে চাই
জীবনানন্দের প্রতি সৃষ্টির অন্তে
এক হাজার এক রাত্রির গল্পে
সুমনের গানের শেষ পর্যন্তে
শেষ হয়ে যেখানে শেষ হয়না
সেই শেষের পরেও চাই
তাকে ভালোবাসতে চাই
তাকে ভালোবাসাতে চাই
সে না চাইলেও-
তার না চাওয়ার মাঝে তাকে চাই
সকল পাওয়া না পাওয়ার পরেও তাকে চাই
কি,কিভাবে- কাকে ?
প্রশ্নে ক্লান্ত হলেও ক্ষান্ত নই।
খৃষ্টাব্দ’২০০৫।
Sunday, July 22, 2007
Subscribe to:
Posts (Atom)